একদিকে নভেল করোনা ভাইরাসের লাগাম ছাড়া দাপট এবং অন্য দিকে করোনা প্রতিরোধী ফেস-মাস্কের ভালমন্দ দিক নিয়ে সারা বিশ্ব যখন জেরবার ঠিক তখনই সম্পূর্ন প্রাকৃতিক উপায়ে কলাগাছের স্টেম বা ছাল থেকে জৈব সেলুলোজ মাস্ক বানিয়ে ফেললেন ভারত বর্ষের একদল গবেষক।
এই বিশেষ গবেষনায় যুক্ত রয়েছেন কল্যানী বিশ্ববিদ্যালয়ের রসায়ন বিভাগের গবেষক ছাত্র ছাত্রী বিবস্বান সেন, সায়ন্তনী পাল ও রসায়ন বিভাগের সহকারী অধ্যাপক ড. সেক ইমরান আলি; ভারত সরকারের এন.আর. এল.এম-এর কৃষিবিজ্ঞানী কাঞ্চন কুমার ভৌমিক এবং উড়িষ্যা সম্বলপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের জীব বিজ্ঞানের অধ্যাপক সূর্য নারায়ন প্রধান....।
সম্প্রতি তাঁদের গবেষনা-পত্র লেটারস্ ইন অ্যপ্লায়েড ন্যনো-বায়ো-সায়েন্সের প্লাটিনাম ওপেন এক্সেস জার্নালে প্রকাশিত হয়েছে ....।
অনেক লড়াই এর পর গবেষণা পত্র প্রকাশিত হওয়ায় স্বভাবতই খুশি এই গবেষকদল...। ওই গবেষক-দলের অন্যতম প্রতিনিধি কৃষিবিজ্ঞানী কাঞ্চন কুমার ভৌমিক মতে করোনা ত্রস্ত পরিবেশে নানা ধরনের মাস্ক চালু থাকলেও কোনটিরও সঠিক সায়েন্টিফিক অ্যভিডেন্স নেই, উল্টে বাজারে নানান মাস্কে সাধারন মানুষের বিভ্রান্তি বেড়েছে....।
গবেষক দলের সদস্য কল্যানী বিশ্ববিদ্যালয়ের রসায়ন বিভাগের সহকারী অধ্যাপক ড. সেক ইমরান আলি এই প্রসঙ্গে বলেন - করোনা ভাইরাস রসায়নগত ও জিন গত গতিপ্রকৃতি এবং করোনা প্রতিরোধী বস্তু নিয়ে কিছু লেখালেখি ও কাজকর্মের ভাবনা থেকেই আমাদের এই মাস্ক তৈরির পরিকল্পনা যা সম্পূর্ণ ভেষজ ভাবনায় কলাগাছের স্টেম থেকে এক নির্দিষ্ট পক্রিয়া করনের মাধ্যমে তৈরি। এই মাস্ক ব্রিথিং-সমস্যামুক্ত আর কোন সাইড এফেক্ট নেই...। আর মাস্ক খুব সহজেই ডিসপোজেবলও করা যায়।
গবেষক দলের দাবী করোনা ভাইরাসের চরিত্র, আকার ইত্যাদি সামগ্রিক দিক বিচার-বিশ্লেশন করেই বানানো হয়েছে এই জৈব সেলুলোজ মাস্ক... ।
ইতিমধ্যেই বিভিন্ন সরকারী বেসরকারী সংস্থা এগিয়ে এসেছে বাজারজাত করনের জন্য...
এই বিশেষ গবেষনায় যুক্ত রয়েছেন কল্যানী বিশ্ববিদ্যালয়ের রসায়ন বিভাগের গবেষক ছাত্র ছাত্রী বিবস্বান সেন, সায়ন্তনী পাল ও রসায়ন বিভাগের সহকারী অধ্যাপক ড. সেক ইমরান আলি; ভারত সরকারের এন.আর. এল.এম-এর কৃষিবিজ্ঞানী কাঞ্চন কুমার ভৌমিক এবং উড়িষ্যা সম্বলপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের জীব বিজ্ঞানের অধ্যাপক সূর্য নারায়ন প্রধান....।
সম্প্রতি তাঁদের গবেষনা-পত্র লেটারস্ ইন অ্যপ্লায়েড ন্যনো-বায়ো-সায়েন্সের প্লাটিনাম ওপেন এক্সেস জার্নালে প্রকাশিত হয়েছে ....।
অনেক লড়াই এর পর গবেষণা পত্র প্রকাশিত হওয়ায় স্বভাবতই খুশি এই গবেষকদল...। ওই গবেষক-দলের অন্যতম প্রতিনিধি কৃষিবিজ্ঞানী কাঞ্চন কুমার ভৌমিক মতে করোনা ত্রস্ত পরিবেশে নানা ধরনের মাস্ক চালু থাকলেও কোনটিরও সঠিক সায়েন্টিফিক অ্যভিডেন্স নেই, উল্টে বাজারে নানান মাস্কে সাধারন মানুষের বিভ্রান্তি বেড়েছে....।
গবেষক দলের সদস্য কল্যানী বিশ্ববিদ্যালয়ের রসায়ন বিভাগের সহকারী অধ্যাপক ড. সেক ইমরান আলি এই প্রসঙ্গে বলেন - করোনা ভাইরাস রসায়নগত ও জিন গত গতিপ্রকৃতি এবং করোনা প্রতিরোধী বস্তু নিয়ে কিছু লেখালেখি ও কাজকর্মের ভাবনা থেকেই আমাদের এই মাস্ক তৈরির পরিকল্পনা যা সম্পূর্ণ ভেষজ ভাবনায় কলাগাছের স্টেম থেকে এক নির্দিষ্ট পক্রিয়া করনের মাধ্যমে তৈরি। এই মাস্ক ব্রিথিং-সমস্যামুক্ত আর কোন সাইড এফেক্ট নেই...। আর মাস্ক খুব সহজেই ডিসপোজেবলও করা যায়।
গবেষক দলের দাবী করোনা ভাইরাসের চরিত্র, আকার ইত্যাদি সামগ্রিক দিক বিচার-বিশ্লেশন করেই বানানো হয়েছে এই জৈব সেলুলোজ মাস্ক... ।
ইতিমধ্যেই বিভিন্ন সরকারী বেসরকারী সংস্থা এগিয়ে এসেছে বাজারজাত করনের জন্য...
0 মন্তব্যসমূহ
https://internationalnewstar.blogspot.com/
Whatsapp-74782 01605
https://www.facebook.com/Internationalnewstar.official